Bengali . বাংলা
এরা ওরা এবং "They, them, and"
Jul 2, 2025
Back to blogs
এই নিয়ে ড্রয়ারটা চতুর্থ বার বন্ধ করলো সুকল্প। ওয়ান টু থ্রি ফোর। দুই আর দুইয়ে চার। দুই আর দুইয়ে চার। Lets finish it. এখানে শেষ। আপাতত। কিন্তু, শেষ কি? দুই আর চারে? দুই আর চারে কত? না, ভাবতে চায় না সে, ভাবতে চায় না। Ohh! It's irritating. ভাবতে না চেয়েও সে ভেবে ফেলছে। তার মাথার মধ্যে আসছে একের পর এক সংখ্যার প্রবাহ। দুই আর চারে আট, দুই আর আট এ ষোলো। ( আবার চার আর চারে ষোলো)। ওহ স্টপ ইট। আর কিছুতেই ভাববে না সে। কিছুতেই ভাববে না। দুই আর আট এ ষোলো। চার আর আট এ বত্রিশ। Oh fuck! দুই আর ষোলো বত্রিশ। দুই আর বত্রিশ এ চৌষট্টি। (আবার আট আর আট এ চৌষট্টি)। চৌষট্টি। চৌষট্টি। যাক আপাতত ছাড়া পাওয়া গেছে। ড্রয়ারটা সে বন্ধ করতে শুরু করলো। ফাইভ সিক্স সেভেন এইট নাইন টেন ইলেভেন টুয়েলভ থার্টিন ফর্টিন ... আরে দরজার আড়ালে কে? কে আড়াল থেকে দেখছে তাকে? তাকে নাকি অন্য কাউকে? আশেপাশে তো অন্য কাউকে সে দেখতে পাচ্ছে না! কিন্তু সুকল্পর মাঝে মাঝেই মনে হয় তাকে কি কেউ নিয়ন্ত্রণ করছে? কে? কেন? কীভাবে?
- আপনার এরকম কতদিন থেকে হচ্ছে?
- ডাক্তারবাবু, সে ধরুন ছোটবেলা থেকে। মানে ছোট থেকে যখন বড় হতে লাগলাম তখন থেকে। আমার ক্লাস ইলেভেন টুয়েলভ এর সময়টা...
- এছাড়া আর কোন সমস্যা?
- নোংরা দেখলে গা ঘিনঘিন করে, বারবার হাত ধুই, মুখে জল ভরে ফেলে দিই। সিনেমার যৌনতার দৃশ্য গুলো হনট করতে থাকে, পর্নোগ্রাফি আমি দেখি না, কিন্তু উপন্যাসে সিনেমায় যৌনতা ভালো লাগে। আসলে আমার যেটা মনে হয় জানেন তো, পর্নোগ্রাফি ততখানি ইরোটিক নয়, যতটা হতে পারে উপন্যাস বা সিনেমা।
- মানে?
- আমি বলতে চাইছি শিল্প সাহিত্যের মধ্যে একটা ক্ষমতা আছে উপস্থাপনের মাধ্যমে যৌনতাকে সুন্দর করে তুলবার। পর্নোগ্রাফি অনেক সরাসরি সেটা উপস্থাপন করে...
- আপনার দেখবেন সফট পর্ন ভালো লাগবে। এটা রিক্রিয়েশন এর জন্য মিস্টার লাহিড়ী, এখানে শিল্প সাহিত্য কোন ফ্যাক্টর নয়। আর কোন সমস্যা?
- কিন্তু...
- ওটা পরে শুনছি। যেটা জানতে চাইছি সেটার উত্তর দিন।
- দরজায় তালা লাগিয়ে মনে হয় ঠিকভাবে লাগলো কি? ঠিক satisfaction আসে না। মনে হয় প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খুঁতখুঁতে হয়ে পড়ছি।
- ঠিক আছে। বিশেষ ভাবার কিছু নেই। ওষুধ দিচ্ছি, ঠিক হয়ে যাবে। আর আগের ওষুধ যেমন চলছিল চলবে।
- কিন্তু ডাক্তারবাবু আমার আরও কিছু কথা বলার ছিল।
- আপনাকে অভ্যেস করতে হবে ব্রিফলি কথা বলার, টু দা পয়েন্ট বলার, আপনি বড্ড ইলাবরেট করেন।
- সরি।
- আমার যা বোঝার আমি বুঝে নিয়েছি। ভাববেন না। ভালো হয়ে যাবেন। নেক্সট।
এই নিয়ে ঠিক কত বছর থেকে ও সি ডি তে ভুগছে সুকল্প মনে করতে পারে না। বড়ো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সে দেখেছে কোন কাজ মনোমত না হওয়া পর্যন্ত সে সুস্থির হতে পারে না। ঘরের জিনিসপত্র বিশেষত বই গুছিয়ে রেখে মনে স্বস্তি পায় না। সব গোছানো হয়ে গেলে মনে হয় বইয়ের কোনগুলো নিখুঁত ভাবে মেলেনি। যতক্ষণ না সে নিখুঁতভাবে মেলাতে পারছে ততক্ষণ সে গুছিয়ে চলে। কিন্তু এর সঙ্গেই তাকে আরেকটা বিষয় মাথায় রাখতে হয়। তাকে কেউ পাগল ভাবছে না তো?! সে দেখেছে সবকিছু পরিষ্কার করার বাতিক তার ঠাকুমা ও মেজকাকার বেশ আছে। সে শিওর নয় তবু যেন মনে হয় বাবা ও সবকিছু প্রয়োজনের থেকে বেশি গুছিয়ে গুছিয়ে রাখে, অপ্রয়োজনীয় জিনিস বাতিল করতে পারে না সহজে। ছোট কাকারও অপ্রয়োজনীয় জিনিস বাতিল করতে না পারার সমস্যাটা আছে। ইন্টারনেট ঘেঁটে সে দেখেছে ও সি ডি কতকটা জেনেটিক কতকটা এনভায়রমেন্টাল। তাহলে কি তাদের পরিবারে সেই জিন রয়েছে যা এই রোগ বহন করছে, নাকি তার পরিবারের স্ট্রেস্ফুল ফ্যাক্টর গুলোই দায়ী এসবের জন্য। অতশত সে বোঝে না সে শুধু বোঝে যৌনতা তাকে হণট করে চলেছে প্রতি মুহূর্তে। ঠাকুর প্রণাম করতে গিয়ে মনের মধ্যে ভয় কাজ করে ঈশ্বরের সঙ্গে সে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হয়ে পড়বে না তো। এসব কী ভাবছে সে। এসব ভাবতে যাওয়া ও পাপ। খবরের কাগজে ধর্ষণের খবর দেখে ভয় লাগে সে ধর্ষণ করে ফেলবে না তো। রাত্রে স্বপ্নের মধ্যে সে দেখতে পায় খুনের আসামী হিসেবে তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সবসময় এক বিষণ্ণতার বোধ তাকে তাড়া করে ফিরছে, তাকে নিঃশেষ করে দিচ্ছে ভেতর থেকে, তার কাছে এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে সমস্ত সম্পর্ক, আজ এত বছর বাদেও কোন বান্ধবীর সঙ্গে ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয়নি তার। জানা হয়নি নারীর মন কিংবা শরীরকে। তার বৌদি তো তাকে বলে সে নাকি উদ্ভট প্রকৃতির। কিন্তু সত্যিই কি সে উদ্ভট নয়? নাহলে বয়সন্ধি পেরিয়ে আসার এতগুলো বছর পরেও নারীর ছোঁয়াচ বাচিয়ে চলেছে কেন, কোথাও কি তার মনে ভয় কাজ করে যে যৌনতা তার ভাবনা চিন্তার নারীদের পবিত্র ইমেজকে অপবিত্র করে দেবে? অদ্ভুতভাবে যৌনতা তার শরীর মনকে বেধে রেখেছে আদ্যন্ত। স্নানের সময় শিশ্ন নিয়ে খেলা করতে গিয়ে সে টের পায় তার ফ্যান্টাসি তে পর্নোগ্রাফির নায়ক নায়িকারা ভিড় করে না। বরং ভিড় করে আসে এক অস্বস্তি যা তার যৌনতাকে তীব্র থেকে তীব্রতর করে তোলে এক অনাস্বাদিত তৃষ্ণার মধ্যে দিয়ে যে তৃষ্ণাকে পূরণ করার মতো বীর্য্যপাত তার কোনদিনই করা হয়ে ওঠে না। তবে আর কোন চিন্তা নেই তার। সে এখন ডাক্তারের চিকিৎসাধীন। যে স্বাভাবিকতা অস্বাভাবিকতার ধারণা এলোমেলো হয়ে গেছে এই রোগের সূত্রে সব ঠিক হয়ে যাবে এইবার। ডাক্তারবাবু সব ঠিক করে দেবেন।
সমস্ত অস্বস্তি ভুলে সে মন দেয় আবার পড়াশোনায়। অনেক পড়াশোনা তাকে করতে হবে। ছোট থেকে বাবা মায়ের সঙ্গে সেও এই স্বপ্ন দেখেই বড়ো হয়েছে। অনেক বই সে পড়েছে অনেক বই সে পড়বে। আরও আরও পড়তে পড়তে একদিন বইয়ের স্তূপের মতো বড়ো হয়ে যাবে ভাবনায় ও জ্ঞানে। তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছে তার পরিবার, তাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখেছে তার শিক্ষকেরা, নিজেকে নিয়ে স্বপ্ন সেও কি দেখেনি কখনও? বোধহয় দেখেনি। ছোটবেলা থেকে আজও পর্যন্ত কোন স্বপ্ন বা উচ্চাকাঙ্ক্ষা কেই তার মনে হয়নি আপন ঔরসজাত। চোখের সামনে অজস্র স্বপ্ন ভেঙ্গে যেতে দেখেছে সে। সেই সব স্বপ্ন যা তার পরিবারের সদস্যরা লালন করেছে, সেইসব স্বপ্ন যাকে কখনো কখনো নিজের বলে ভুল হত তার। আসলে স্বপ্ন ভেঙ্গে যাওয়া তাকে কোন কষ্ট দেয়নি। তাকে কষ্ট দিয়েছে স্বপ্ন ভেঙে যাওয়ার সাথে সাথে বদলে যাওয়া মানুষের ব্যবহার। এই সব কথা সে বলতে চেয়েছিল ডাক্তারকে, বলতে চেয়েছিল এই সব সংকট। যেন ডাক্তার এক লহমায় বদলে দিতে পারবেন এইসব কাল্পনিক বাস্তবতার অকল্পনীয় যাপনকে। তবু এই সব কিছু ব্যতিরেকে সে সফল হতে চেয়েছিল। কেননা তার সফল হওয়া তার বাবা মাকে আনন্দ দেবে। আনন্দ আসলে কিসে? বেচে থাকায়? মৃত্যুতে? নাকি জীবন্মৃত হয়ে দৌড় এ যা আসলে ভুলিয়ে দেয় আমরা বাঁচতে চেয়েছিলাম, যা আসলে ভুলিয়ে দেয় মৃত্যু বলে কোন চরম গন্তব্য ছিল কোনদিন। সে দৌড়চ্ছে না তবু তাকে নিয়ে কে যেন লোফালুফি খেলছে, দুমড়ে মুচড়ে দিচ্ছে তার ভাবনা চিন্তা গুলোকে, তার চাওয়া পাওয়া, তার সম্পর্কের বিন্যাসকে। আসলে সে একটা thought disorder এ ভুগছে। অন্তত ডাক্তার তাই বলেছেন। অর্থাৎ কিছু ওষুধ কন্টিনিউ করলেই সে হয়ে যেতে পারে আর পাঁচটা মানুষের মতো। ছোটবেলায় একবার গাছের তলায় দাঁড়িয়ে পেঁপে পড়ে গেছিল তার মাথায়। সবকিছু কেমন টালমাটাল মনে হয়েছিল। তীব্র যন্ত্রণার মধ্যে সে অনুভব করেছিল সম্ভব অসম্ভবের উথাল পাতাল। আবার বাথরুমে ব্ল্যাক আউট হয়ে পড়ে গিয়ে সে অনুভব করেছিল শুন্যতা, এমন শুন্যতা যা অনুভব করতে দেয় না কোনকিছু। কিন্তু এবার সে সুস্থ হয়ে যাবে। কেননা ডাক্তারবাবু ওষুধ দিয়েছেন তাকে আর সবার মতো হয়ে যাবার। আর সবার মতো হতে হবে কেন? সংখ্যাগরিষ্ঠতা ই কি নির্ধারণ করে ঠিক ভুলের মাপকাঠি? নাকি অসংখ্য মানুষ যাতে উৎপাদনশীল হতে পারে তাই নির্ধারণ করে স্বাভাবিকতার স্থানাঙ্ক? সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ক্ষমতা গরিষ্ঠতা তার মতে বড়ো সাংঘাতিক দুটো শব্দ। আসলে তার মনে সবসময় চলতে থাকে ঠিক আর ভুলের এক দোলাচল। সে পূর্ব অভিজ্ঞতায় দেখেছে সংখ্যা গরিষ্ঠ বা ক্ষমতা গরিষ্ঠ যা নির্ধারণ করে তা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক ভুলের সঙ্গে মেলে না। বরং নিজেকে ঠকতে হয় অনেক ক্ষেত্রে এ দিয়ে ঠিক ভুল বিচার করতে গেলে। আসলে তার মতে জনতার কোন চরিত্র থাকে না, থাকে শুধু সিনেমায় অনুকরণ করে যাওয়া একস্ট্রা এর মতো কিছু ছক বাঁধা অভিব্যক্তি। ও সি ডি তার এই ছক গুলোকে ভেঙে দিচ্ছে যেন প্রতিটা মুহূর্তে, নির্মাণ করতে চাইছে কোন এক বিকল্প ছক এর। ও সি ডি না থাকলেই সমাজ ও রাষ্ট্রের ছক কি তাকেও নিয়ন্ত্রণ করতো না? বানিয়ে ফেলত না আর পাঁচজনের মতো স্বাভাবিক? এই ছক গুলোকে বানচাল করার মতো বুদ্ধি বৃত্তি আদৌ কি মানুষের আছে? তার তো বরং মনে হয় যে বুদ্ধি দিয়ে সে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করে জগৎ সত্যকে তাও আসলে চালিত হয়ে চলেছে কোন না কোন ছক এ? এর থেকে মুক্তির কোন উপায় আদৌ কি আছে?
এই নিয়ে গেমটা আজ সকাল থেকে চতুর্থ বার খেলছে নীলাদ্রি। এই গেমটা সে বার বার খেলে। খেলে এক অদ্ভুত আনন্দ পায়। আজকাল আর জেতার আগে গেম ওভার হয় না সেভাবে। ভালো প্রাকটিস হয়ে গেছে তার। সে দেখেছে গেমের বন্দুকধারী লোকটা অদ্ভুত ভাবে তার দাসত্ব করে। বন্দুক বদলাতে বললেই বদলায়, সুইচ টিপলেই আর্মার পরে নেয়, মেডিক্যাল কিট কালেক্ট করে, আবার সতেজ করে ফেলে নিজেকে। আবার বন্দুক, আবার গুলি, আবার রক্ত আর অবশ্যই মেডিক্যাল কিট টা অন্য কেউ পাওয়ার আগে নিজে কালেক্ট করে নেওয়া। মাঝে মাঝে ওইসব গেমও খেলে সে। সে এক আশ্চর্য জগৎ। যৌনতার সমস্ত ফ্যান্টাসি তার পূরণ হয়ে যায় এই গেমগুলো খেলে। অর্গাজম অর্গাজম এন্ড অর্গাজম। ওই কয়েকটাই তো পোজ আছে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে। ওই কয়েকটা অঙ্গভঙ্গির কেবল Permutations & Combinations. সে কখনো নায়ক হয়, কখনো নায়িকা। কখনো সে দাসত্ব করে পুরুষ লিঙ্গের, কখনো দাসত্ব করে নারীর যোনির। কিন্তু এর মধ্যে কোন অপরাধ খুঁজে পায় না সে। তার বাবাও তো খেলে চলেছেন একই ভাবে। তার বাবা, ডক্টর কে কে মিত্র, ফেমাস সাইকিয়াট্রিস্ট এন্ড সেক্স থেরাপিস্ট। মাঝে মাঝে সে বুঝতে পারে না বাবা কোন পক্ষে খেলছেন, রাষ্ট্রের পক্ষে নাকি অর্থের? কে আসলে তার মা রাষ্ট্র নাকি অর্থ? অনেক সময় আবার হ্যাং করে যায় সফটওয়্যার। মানে গুলি চালাচ্ছে তো চালাচ্ছে, খেলা আর এগোচ্ছে না। অর্গাজম চলছে তো চলছেই, তৃপ্তি আসছে না কিছুতেই। এইসব সময়ে মেশিনটা শাট ডাউন করে আবার খুলতে হয়। বেশিরভাগ সময়েই ঠিক হয়ে যায়, কখনো কখনো হয় না। তখন আবার শাট ডাউন। আসলে সফটওয়ার গুলোও ভুলে যায় মানুষেরই মতো ছক এর বাইরে চলা তার নিষেধ। কিন্তু এ কী নীলাদ্রি তো সুকল্পর মতো ভেবে ফেলছে! তার তো সুকল্পকে চেনার কথা নয়! সে তো তার বাবার পেসেন্ট। সে সুকল্প কে চিনবে কিভাবে। আসলে এতক্ষণ যে গল্পটা পড়লেন এটা মোটেই ও সি ডি নিয়ে কোন গল্প নয়। এই সব কটা চরিত্রই আসলে আমরা। প্রত্যেকে যে যার স্থান বদল করছি কোন এক ছক এর অঙ্গুলিহেলনে। আপনি আমি পাল্টে পাল্টে হচ্ছি সুকল্প লাহিড়ী, নীলাদ্রি আর ডক্টর কে কে মিত্র। কখনো গল্পটা লিখছি আমি, পড়ছেন আপনি, আর খেলছে আরেকজন। আর কখনও... ওয়ান টু থ্রি ফোর... আমরা আমাদের অবস্থান পরিবর্তন করতে যাচ্ছি। আর সফটওয়ার গুলোও নিজস্ব ছক তৈরি করে ফেলছে মানুষের মতো। হ্যাং করে যাচ্ছে গোটা সিস্টেমটা।

written by
Ranjan Bhowmick